দু’জনেই ছিলেন হরিহর আন্তা। কলকাতা ভেটারেন্স স্পোর্টস ক্লাবে প্রবেশ করলেই চোখে পড়ত সচিব মৃত্যুঞ্জয় ব্যানাজি। নিঃস্বাথভাবে ক্লাবের উন্নয়নে চন্দন ব্যানাজির আলাদা একটা ভূমিকা ছিল। কিন্তু বেশ কয়েকমাস ধরে চন্দন ব্যানাজি আর ওই ক্লাবের মুখেও যাচ্ছেন না। সচিব মৃত্যুঞ্জয় ব্যানাজি এ ব্যাপারে কোনও কথার উত্তর না দিলেও, চন্দন ব্যানাজির অভিমত অনেকদিন হয়েছে ক্লাবের সঙ্গে ওতোপ্রতোভাবে জড়িয়ে ছিলাম আর নয়। তাই বিকেল বেলায় কাস্টমস তাঁবুতে বসেই সময়টা কাটিয়ে দিতে চাই। আসলে সচিব মৃত্যুঞ্জয়ের সঙ্গে চন্দন ব্যানাজির ঠান্ডা লড়াই চলছে। এ কানাঘুসো খবরটা কান পাতলেই শুনতে পাওয়া যাচ্ছে। সংকলনেঃ পূর্ণেন্দু চক্রবতী/ সৌজন্যঃ দৈনিক স্টেটসম্যান
রাজনীতির সময়ে অনেক সময় আসে যখন সাধারণভাবে একজন রাজনৈতিক কর্মীর কাছে এক পদ দিয়ে দেওয়া…
তিনি ভারতীয় তামিল চলচ্চিত্রের মহাতারকা রজনীকান্ত। শুধু তামিল ভাষাতেই হিন্দি, তেলেগু, কন্নড় ও ইংরেজি ভাষার…
কলকাতার নির্মাতা অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী পরিচালিত ‘কড়ক সিং’ নামের হিন্দি ছবির মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক হয়েছে বাংলাদেশী…
বলিউড অভিনেত্রী শিল্পা শেঠির স্বামী রাজ কুন্দ্রা তার আর্থিক মুদ্রার এক ধারালো নিয়ে সম্পত্তি বাজেয়াপ্তি…
বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শৃঙ্খলা সম্পর্কে আলোচনা করা যেতে পারে অল্প বা মাঝামাঝি হয়ে যাওয়া একটি বিষয়।…
দেশ জুড়ে নির্বাচনী প্রচারে ঝড় বইছে। সেই সঙ্গে সমানতালে চলছে একে অপরকে আক্রমণের পালা। পক্ষ…