সেবামূলক কাজে একযোগে কাজ করতে সংকল্পবদ্ধ মানবী ফাউন্ডেশন ও ডিভাইন ব্রেথ


মঙ্গলবার,১৩/১১/২০১৮
934

বাংলা এক্সপ্রেস---

কলকাতা: মানুষের পাশে দাঁড়াতে কোন সময়ই পিছপা হন না কৃষ্ণনগর উইমেন্স কলেজের অধ্যক্ষা মানবী বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিশিষ্ট শিক্ষিকা নীহারিকা মুখোপাধ্যায়। এবার তাঁদের দুই সংগঠনকে একয়োগে দেখা যাবে সেবামূলক কাজে। দুজনেই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ একসঙ্গে কাজ করার জন্য।তারই রিপ্লেকা দেখা গেল গত শুক্রবার। যখন ভাইফোঁটা উৎসবে মাতোয়ারা ছিল গোটা বাংলা। ঘরে ঘরে খাওয়া-দাওয়া, আনন্দ-উল্লাসে পালিত হল দিনটি। যমের হাত থেকে ভাইকে নিরাপদে রাখতে, সারাটা বছর ভাই যাতে সুখে, শান্তিতে, আনন্দে কাটাতে পারে বোনেরা সেই আর্তি জানালেন ভগবানের কাছে।

চিরাচরিত এই প্রথা ঘিরে উৎসবমুখর ছিল গোটা দিন। কিন্তু এই উৎসবের মাঝেও একটা অন্ধকারের ছায়া পথশিশুদের মনে। কেই বা কপালে তুলে দেবে চন্দনের ফোটা, কেই বা মাথায় ধান-দুর্বা দিয়ে আশীর্বাদ করবে! আবার পাঁচ- সাত রকমের মিস্টি সাজিয়ে কেই তুলে দেবে সামনে। মনে স্বপ্ন, কিন্তু এমন উৎসবের দিনে চাপা কান্নায় দিন কাটে ওদের। এমনই বেশ কয়েকজন পথ শিশুর মনের সেই দুখঃ ঘোচাতে এবছর এগিয়ে এসেছিল মানবী ফাউন্ডেশন ও ডিভাইন ব্রেথ নামে দুটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন যৌথভাবে।

এদিন বিকেলে কলকাতার হিন্দ সিনেমার সামনে পথশিশুদের ভাইফোঁটার আয়োজন করা হয়েছিল। উপস্থিত ছিলেন ডিভাইন ব্রেথ এর প্রধান নীহারিকা মুখোপাধ্যায় ও মানবী- প্রধান কৃষ্ণনগন উইমেন্স কলেজের অধ্যক্ষা মানবী বন্দ্যোপাধ্যায়।তাঁরা নিজে হাতে ওইসব পথশিশুদের কপালে ফোঁটা দিয়ে হাতে তুলে দেন মিষ্টির প্লেট। আর এমন আনন্দের দিনে ভাইফোঁটা পেয়ে উচ্ছ্বসিত ওইসব কচিকাচারা। মানবী ও নীহারিকা বক্তব্যে একই সুর- কে বলেছে ওদের বোন নেই? আমরা সকলেই ওদের পাশে, ওদের সঙ্গে। এই উৎসবের আয়োজন করে এদিন এক সামাজিক বার্তা দিলেন মানব-নীহারিকা সহ আয়োজক দুই সংস্থার সদস্যরা।

Loading...
https://www.banglaexpress.in/ Ocean code:

চাক‌রির খবর

ভ্রমণ

হেঁসেল

    জানা অজানা

    সাহিত্য / কবিতা

    সম্পাদকীয়


    ফেসবুক আপডেট