ঝাড়গ্রাম: বিজেপির জন বিরোধী নীতি, গায়ের জোরের নীতি কেন্দ্রীয় সংস্থা গুলিকে দল দাসে পরিনত করা গায়ের জোর সাধারন মানুষের কৃষকের, বেকার যুবক থেকে শুরু করে সবজায়গায় দুর্বিসহ করা এমনকি রান্না ঘরেও আগুন লাগিয়ে দিয়েছে তারই ফল হয়েছে। মানুষের কন্ঠ তো জোর করে চেপে রাখা যায়না। ২০১৯ পর্যন্ত বিজেপির কিহয় সেটা দেখুন। ঝাড়গ্রামে আদিবাসী নৃত্য ,সঙ্গীত ও বাদ্যযন্ত্র বাদনের প্রতিযোগিতামুলক বার্ষিক অনুষ্ঠানে যোগদিতে এসে এমনি মন্তব্য করলেন শিক্ষামন্ত্রী ড: পার্থ্য চট্টোপাধ্যায়। তিনি আরো বলেন সবাইকে বলি শান্তি রাখতে হবে ভেঙ্গে হবেনা যারা ভাঙ্গতে চেয়েছিল তারা গতকাল থেকে গুরিয়ে যাচ্ছে।
পাপরি টাপরি ছড়িয়ে কিছু লাভ নেই অনেক গোলা গুলি চালিয়েছে কিন্তু তারা লাভ করতে পারেনি মানুষ চাই শান্তি ,সম্প্রিতী সংহতি একসঙ্গে থাকতে একসঙ্গে বাঁচতে একসঙ্গে উন্নয়নের স্বাদ বহন করতে। মুখ্যমন্ত্রীর এই চেষ্টা কে বিশ্ববাংলায় পরিনত করবার লক্ষে সদা জাগ্রত থাকি ,পাশে থাকি। ২২ টি জনগোষ্ঠী ১৩৬ টি দলের ১৫০০ প্রতিযোগী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন করছে , ১৪ ই ডিসেম্বর চলবে।
শিক্ষামন্ত্রীর হাত থেকে পুরষ্কার নিলেন শিখা মান্ডি সাঁউতালি ভাষায় রবীন্দ্র সঙ্গীতে, রুবি হেমব্রম আদিবাসী সাহিত্য, ছোটগল্প ও আদিবাসী ওয়েব সাইট বানিয়ে, সারিধরম হাঁসদা সাঁউতালি সাহিত্যে, কালিপদ সরেন সাঁউতালি সাহিত্য একাডেমিতে, বীরবাহা হাঁসদা সাঁওতালি সিনেমাতে, দিগির সরেন সাঁওতালি সঙ্গিত শিল্পী, সরুপ শবর মানবাজার ১ নং ব্লক ,নিজের পাট্টা জমি দান করেছে স্কুল তৈরীর জন্য পুরষ্কার পেলেন। শিক্ষামন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জেলা সভাধিপতি শ্রীমতী মাধবী, বিশ্বাস, জেলাশাষক আয়েষা রানি.এ, পৈর প্রধান শিবেন্দ্র বিজয় মল্লদেব, সহ ঝাড়গ্রাম,বিনপুর ,গোপিবল্লভপুর ও নয়াগ্রামের বিধায়ক।