শেষ ঠিকানা পর্ব (৪)
এই মনোমুগ্ধকর পরিবেশ উপভোগ করতে করতে কোথাও যেন হারিয়ে গেছে নিজেও বুঝতে পারেনি।আমার কথা কল্পনা সপ্ন পরি ছোটবেলা থেকে শুনে আসছি আর এখন সেই স্বপ্ন যেন পূরণ হতে যাচ্ছে এক অসীম সীমার মধ্যে।
সেদিন দেখা করার পর যখন বাড়ি ফিরে আসলাম তখন আমার খুবই ভালো লাগছিল যেন মনে হচ্ছিল কোথায় যেন হারিয়ে গিয়েছি এক অজানা দুনিয়ায়।
তারপর সন্ধ্যা বেলায় আকাশের দিকে তাকিয়ে দেখি অনেক বড় একটা চাঁদ উঠেছে তারপর ভাবলাম আজ পূর্ণিমা। সন্ধ্যায় কিছু সময় পর পূর্ব আকাশে গোলগাল একখানা চাঁদ উঠেছে হঠাৎ কোন এক কারণবশত আমি আমার গ্রামে যখন বেড়াতে গিয়েছিলাম তখন হয়তো এই পূর্ণিমার রাতে শেষ দেছিলাম। আজ এই দেখছি।সন্ধ্যা অনেক পূর্বে ঘনিয়ে এসেছে ।
ঘন মেঘের আবরণ ভেদ করে সূর্যের আলোর উপস্থিতি আর এখন নেই।সন্ধ্যার প্রকৃতিকে দেখতে আমার খুবই ভাল লাগে তাদের পাশে এসে দাঁড়িয়ে দূর থেকে ।দেখছিলাম একগাদা জ্যাম বেধে আছে রাস্তায়।প্রতিটি গাড়িতে আছে আলো চারিদিকে ঘরবাড়িতে জ্বলছে আলো শুধু আলো আর আলো খুবই প্রকৃতিময় সন্ধ্যা তার সঙ্গে এই কৃত্রিম মানুষের বসতির আলো দেখতে খুবই সুন্দর।
কিন্তু কিছুক্ষণ পর সে আলো আর থাকলো না।কারণ আকাশে প্রচণ্ড মেঘ করছে আর দক্ষিণ দিক থেকে বাতাস বইছে উতলা।এই বাতাসে দেখে মনে হচ্ছে এই মুহূর্তে ঝড় উঠবে এবং বৃষ্টি নামবে।
তারপর কিছুক্ষণের মধ্যে না বলতে বলতে ক্ষণিকে বোঝা গেল ঝড় হতে পারে।অল্প সময়ের মধ্যে সে ধরনের সত্য প্রমাণিত হলো প্রচণ্ড বেগে বায়ু বাতাস শুরু হলো মুহূর্তের মধ্যে ঝড় বেগ বাড়তে লাগল কালবৈশাখী ঝড়ের মত আর কিছু বুঝে ওঠার আগেই লন্ডভন্ড করে ফেলল ।
সেই ঝড়ের রাত আমি উপভোগ করছিলাম এক সুন্দর পরিবেশে ছাদ থেকে যেন নামতে ইচ্ছে করছিলো না।
কিন্তু ছাদ থেকে না নামার্ ফল এইভাবে পরিণত হবে আমি আগে বুঝতে পারি।
সেই ঝড় টা ছিল এক প্রকৃতিময় উদ্ভব । যেন জীবনের শেষ অধ্যায়ে সেখানেই শেষ হয়ে যাবে ।ঝড়ের রাতে হঠাৎ বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে আমি এই মুগ্ধকর পরিবেশ আকাশের দিকে তাকিয়ে ছিলাম কিন্তু কোথাও যেন একটু ভয় পাচ্ছিলাম না।
এই সুযোগটা হয়তো ওই বিদ্যুৎ চমকানো থেকেই আমার সৃষ্টি হয়েছিল মৃত্যুর কারণ। ভেবেছিলাম মরেই যাবো কিন্তু আমি সৌভাগ্য যে আমি এখনো বেঁচে আছি। আসলে ঘটনাটা হয়েছিল আমার বাড়ির ছাদের তিন বিল্ডিং পরে বিদ্যুৎ চমকানোর জন্য বাজ পড়ে।
যার ফলে আমি অজ্ঞান হয়ে যায় এবং কোমাতে চলে যায় পরে শুনতে পারলাম এই ঘটনা। পরে শুনতে পাই যে আমার দারোয়ান টা আমাকে তুলে নিয়ে ভর্তি করেছে হাসপাতালে এরপর।
যখন আমার জ্ঞান ফিরে তখন দেখি এক অবাক কান্ড।ফরেস্ট অফিসার এবং সেই জঙ্গল বাসীরা আমাকে দেখতে এসেছে জানিনা কোথা থেকে খবর নিয়েছে যে আমি অসুস্থ।তাদের ভিতর থেকে দূর থেকে দেখতে পেলাম সে জঙ্গির মেয়েটাকে সে যেন আমার জন্য অপেক্ষা করে এখনো দাঁড়িয়ে আছে আর অবিরাম পরিশ্রমই হয়ে। তাহার সীমানা থেকে একটু ভালোবাসা আমি বুঝতে পেরে। তাকে আমি ডাকলাম এবং তার সাথে কথা বলায় আমি তাহার অনুভবটা বুঝতে পেরে আমি তাকে ভালোবেসে ফেললাম।
এই হল শিলিগুড়ি শেষ ঠিকানা যেটা ছিল এত দুর্ঘটনা থেকে ভালোবাসা তারপর প্রণীত হলো একজনের ভালবাসার শেষ ঠিকানা।

এসকেএইচ সৌরভ হালদার
বাংলাদেশ
Best Deals starting from 149
Best Deals on BISS products
Best Deals starting from 129
Cases and Cover starting from 119
Offers on Pet Food
Backpacks and Travel Accessories from Fur Jaden starting Rs. 299
High On Features Low on Price: Smart Watches from Gionee & More