কৃষ্ণা বসুর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে বিভিন্ন মহলে। ১৯৯৮ এবং ১৯৯৯ সালে যাদবপুর কেন্দ্র থেকে জিতে সাংসদ হয়েছেন। পরপর তিন বার সাংসদ থাকাকালীন কেন্দ্রের বিভিন্ন কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদ সামলিয়েছেন।তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যের উপর এম এ পাশ করেন। পরে কলকাতার সিটি কলেজে ৪০ বছর শিক্ষকতা করেন। তিনি ইংরেজি বিভাগের প্রধানও ছিলেন।
আট বছরের জন্য কলেজের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। আজ সকালে বাইপাসের ধারে এক বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাঁর। বেশ কিছু দিন ধরেই বার্ধক্যজনিত নানা সমস্যায় ভুগছিলেন কৃষ্ণাদেবী। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি অসুস্থতা নিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন ওই হাসপাতালে। এ দিন সকাল ১০টা ২০ নাগাদ তিনি সেখানেই মারা যান। সুত্রের খবর শ্রদ্ধাজ্ঞাপণের জন্য তাঁর দেহ বিকেল তিনটে থেকে রাত সাড়ে ৭টা পর্যন্ত রাখা থাকবে এলগিন রোডের নেতাজি ভবনে।
২৪ এর লোকসভা ভোটে রাজ্যে অন্যতম ইস্যু হয়ে উঠেছে সিএএ। বিজেপির পক্ষ থেকে এই নিয়ে…
সন্দেশখালির ঘটনা নিয়ে এবার নয়া মোড়। সন্দেশখালি আন্দোলন থেকে শুরু করে যা যা ঘটেছে সম্পূর্ণটাই…
বিদ্রোহী হয়ে উঠেছিলেন। বেশ কিছুদিন ধরে বেশ কিছু বিষয় নিয়ে দলবিরোধী কথা বলছিলেন। বিশেষ করে…
বিজেপির বিজ্ঞাপনে 'ধর্ম' হাতিয়ার, নির্বাচন কমিশনের নজরে আনল তৃণমূল কংগ্রেস। যেখানে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশিকায় স্পষ্ট…
বিদ্যুতের মাশুল বৃদ্ধি হয়েছে বলে মিথ্যে রটনা শুরু হয়েছে। বিগত বছরে এমন কোন মাশুল বৃদ্ধি…
হেলিকপ্টারে হঠাৎ আগুন। বড় বিপদের হাত থেকে রক্ষা পান অভিনেতা তথা তৃণমূল প্রার্থী দেব। তবে…