স্বামী বিবেকানন্দের জীবনপঞ্জি (সংক্ষিপ্ত)

অভিমন্যু প্রামানিক: ১৮৬৩ সালের ১২ জানুয়ারি, (১২৬৯ সালের ২৯ পৌষ), সোমবার) মকর সংক্রান্তির দিন সকাল ৬টা ৩৩ মিনিটে কলকাতার শিমুলিয়া পল্লিতে স্বামী বিবেকানন্দ জন্ম গ্রহন করেন । বিশ্বনাথ দত্ত ও ভুবনেশ্বরী দেবীর ষষ্ঠ সন্তান, তিন পুত্রের মধ্যে প্রথম । মধ্যম ও কনিষ্ঠ পুত্র : মহেন্দ্রনাথ দত্ত ও ভুপেন্দ্রনাথ দত্ত । পিতা বিশ্বনাথ দত্ত ছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবি । তিনি ছিলেন দানশীল এবং সামাজিক ও ধর্মীয় চিন্তার ক্ষেত্রে প্রগতিবাদী। তাঁর নামকরণ করা হয় নরেন্দ্রনাথ দত্ত । তাঁর ডাক নাম বিলে । জননী ভুবনেশ্বরী দেবী ছিলেন ধর্মপ্রাণা নারী । বহু কৃচ্ছ্রসাধন করে তিনি কাশীর বিশ্বেশ্বর শিবের নিকট পুত্রকামনা করেন । কথিত আছে, তিনি স্বপ্ন দেখেছিলেন শিব ধ্যান থেকে উঠে তাঁকে বলছেন যে তিনি তাঁর পুত্ররূপে জন্ম নেবেন । পিতার যুক্তিবাদী মন ও জননীর ধর্মীয় চেতনা স্বামী বিবেকানন্দের চিন্তা ও ব্যক্তিত্বকে গভীরভাবে প্রভাবিত করেছিল। প্রথম জীবনেই পাশ্চাত্য দর্শন ও বিজ্ঞানের সহিত তাঁর পরিচিতি ঘটেছিল। এই কারণে অকাট্য প্রমাণ ও ব্যবহারিক পরীক্ষা ছাড়া কোনো বক্তব্যই তিনি গ্রহণ করতেন না । অন্যদিকে অতি অল্পবয়সেই ধ্যান ও বৈরাগ্যের আধ্যাত্মিক আদর্শের প্রতি তাঁর মন আকৃষ্ট হয় ।

১৮৮১: জেনারেল এসেমব্লিজ ইনস্টিটিউশনে পড়ার সময় অধ্যাপক হেস্টির কাছে শ্রীরামকৃষ্ণের সমাধির বিষয়ে শুনলেন । নভেম্বর মাসে সুরেন মিত্রের বাড়িতে শ্রীরামকৃষ্ণের সঙ্গে প্রথম সাক্ষাৎ । ডিসেম্বর মাসে প্রথমবার দক্ষিনেশ্বরে গেলেন । তারপর দক্ষিনেশ্বরে যাতায়াত শুরু ।

১৮৮৪, ২৫ ফেব্রুয়ারী: রাতে হঠাৎ পিতার মৃত্যু । জীবন সংগ্রামের শুরু । আর্থিক সংকট ও আত্মীয়স্বজনের নিষ্ঠুরতা । শ্রীরামকৃষ্ণের নির্দেশে মা-কালীর কাছে প্রার্থনা করতে যাওয়া । তিন বার-ই তিনি প্রার্থনা করলেন । জ্ঞান-ভক্তি-বিবেক-বৈরাগ্য । অতঃপর শ্রীরামকৃষ্ণের আশ্বাস দান । মোটা ভাত কাপড়ের অভাব হবে না । এটর্নী অফিসে কাজ করে ও বই অনুবাদ করে সংসার যাত্রা নির্বাহ । পরে কিছুদিন মেট্রোপলিটান ইনস্টিটিউশনে চাঁপাতলা শাখায় হেডমাস্টারও হয়েছিলেন ।

১৮৮৫ : শ্রীরামকৃষ্ণের ক্যান্সার । চিকিৎসার সুবিধার জন্য প্রথমে তাঁকে শ্যামপুকুরে ও পরে কাশীপুরে আনা হয় ।

১৮৮৬, ১১ ফেব্রুয়ারী : নরেন্দ্রকে শ্রীরামকৃষ্ণ লোক শিক্ষার ’ চাপরাস’ দিলেন ।

১৮৮৬, ১৬ আগস্ট : শ্রীরামকৃষ্ণের মহাসমাধি ।

১৮৮৬, ১৯ অক্টোবর : প্রথম শ্রীরামকৃষ্ণ মঠ ‘বরানগর মঠে’র প্রতিষ্ঠা ।

১৮৮৬, ২৮ ডিসেম্বর : ক্রীসমাস ইভের রাতে আঁটপুরে গুরুভাইদের সঙ্গে সমবেতভাবে সন্ন্যাস গ্রহণের সংকল্প ।

১৮৮৭, জানুয়ারী : সন্ন্যাসগ্রহণ ।

১৮৮৭-১৮৯৩: বিভিন্ন দফায় ভারত-পরিক্রমা । এই ভারত-পরিক্রমা আসলে ভারত-আবিষ্কার -ভারতের শক্তি ও দুর্বলতা উভয়কেই নিজের চোখে দেখা । ভারতের শক্তি – ধর্ম ও ধর্মকেন্দ্রিক সংস্কৃতি; দুর্বলতা-দারিদ্র , অশিক্ষা , সাধারণ মানুষ ও নারীজাতিকে অবহেলা । ‘বিবেকানন্দ’ এর নির্মাণ সম্পূর্ণ হল এই ভারত – পরিক্রমার সঙ্গে সঙ্গে । ভগিনী নিবেদিতা বলেছেন : গুরু, শাস্ত্র ও মাতৃভূমি এই তিনটে মিলে বিবেকানন্দ তৈরী হয়েছেন ।

১৮৯৩, ৩১ মে : পেনিনসুলার জাহাজে ভারতত্যাগ ।

২৫ জুলাই : কানাডার ভ্যাঙ্কুভারে ।

৩০ জুলাই : শিকাগো রাত সাড়ে দশটায় পৌঁছলেন ।

আগস্টে : ধর্মমহাসভায় যোগদানের অনিশ্চয়তা ও খরচ কমানোর জন্য বোস্টন যাত্রা ।

১৮৯৩, ৯ সেপ্টেম্বর : বোস্টন থেকে আবার শিকাগোয় । স্টেশনের প্যাকিং বাক্সে ( মতান্তরে মালগাড়িতে ) রাত্রিযাপন ।

১০ সেপ্টেম্বর : শিকাগোর পথে ভিক্ষায় ।

১১ সেপ্টেম্বর : ধর্মমহাসভায় প্রথম বক্তৃতা ।

১৯ সেপ্টেম্বর: ‘হিন্দুধর্ম’ বক্তৃতা ।

২৭ সেপ্টেম্বর ; শেষ বক্তৃতা ।

১৮৯৩-১৮৯৬ : আমেরিকা ও ইংল্যান্ডের বিভিন্ন স্থানে ভারতীয় ধর্ম ও সংস্কৃতি প্রচার । [ আমেরিকা থেকে দু-বার ইংল্যান্ডে গেছিলেন । প্রথমবার ৩ মাসের জন্য – ১৮৯৫-এর আগস্ট থেকে ১৯৯৫-এর নভেম্বর পর্যন্ত । এই সময়ে লন্ডনে মিস মার্গারেট নোবেল ( ভাগিনী নিবাদিতা ) প্রথম তাঁর সংস্পর্শে আসেন । দ্বিতীয়বার গেছিলেন ভারতে ফেরার আগে : ১৮৯৬-এর এপ্রিলের শেষ সপ্তাহ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত – ৭ মাস । ]

১৮৯৬, ১৬ ডিসেম্বর : ভারতে প্রত্যাবর্তনের উদ্দেশ্যে লন্ডন ত্যাগ ।

২১,ডিসেম্বর : রোম

৩০ ডিসেম্বর : কলম্বোর পথে যাত্রা ।

১৮৯৭, ১৫ জানুয়ারী : কলম্বোয় ।

২৬ জানুয়ারী : মূল ভারত ভুখন্ডে (পাম্বান-এ) । ভারত জুড়ে অভুতপূর্ব উদ্দীপনা ।

২৭ জানুয়ারী : রামেশ্বর মন্দিরে ভাষণ : ‘Real Worship’ ।

৬ – ১৪ ফেব্রুয়ারী : মাদ্রাজে (চেন্নাইয়ে ) । গোটা মাদ্রাজ উত্তাল । খবরের কাগজে বর্ণনা । মাদ্রাজে এ যেন নতুন নবরাত্রি ।

১৯ ফেব্রুয়ারী : কলকাতায় ।

৭ মার্চ : দক্ষিনেশ্বরে শ্রীরামকৃষ্ণের জন্মতিথি উদযাপন ।

৮ মার্চ : স্বাস্থ্যোদ্ধারের জন্য দার্জিলিং-এ ।

১ মে : কলকাতায় বলরাম বসুর বাড়িতে রামকৃষ্ণ মিশন প্রতিষ্ঠা । ঐ সভাতেই শ্রীমা সারদাদেবীকে ’ সঙ্ঘজননী ’ রূপে স্বামীজির ঘোষনা ।

৬ মে : আলমোড়ার পথে যাত্রা । আট মাস ধরে আলমোড়া, বেরিলি লাহোর অমৃতসর ,রাওয়ালপিন্ডি, শ্রীনগর , জম্মু,শিয়ালকোট , আলোয়ার ,জয়পুর ,ক্ষেত্রী— এই সব স্থানে ভ্রমণ ও বক্তৃতা । রোমাঁ রোলাঁর মতে এ তাঁর দ্বিতীয়বার ভারতপরিক্রমা , এবার বিজয়ীর বেশে , ‘কুম্ভকর্ণে’র ঘুম ভাঙ্গাতে ।

১৮৯৮ , জানুয়ারী ৩য় সপ্তাহ : কলকাতায় ।

২৮ জানুয়ারী : ভগিনী নিবেদিতার বিদেশ থেকে কলকাতায় আগমন ।

২৭ ফেরুয়ারী: বালিতে পূর্ণচন্দ্র দাঁ-র ঠাকুর বাড়িতে রামকৃষ্ণ জন্মোৎসব পালিত ।

২৫ শে মার্চ : নিবেদিতাকে ব্রহ্মচর্য দীক্ষা ও নিবেদিতার নাম প্রদান ।

৩০ শে মার্চ: দার্জিলিং-এ । এপ্রিলে কলকাতায় প্লেগ । প্লেগ দমনের জন্য ৩ মে কলকাতায় ফিরে এলেন । তাঁর নির্দেশে নিবেদিতা ও সদানন্দের পরিচালনায় কলকাতায় রামকৃষ্ণ মিশনের প্লেগ-সেবা কাজ ।

১১ মে : নিবেদিত, স্বামী তুরিয়ানন্দ , স্বামী সদানন্দ, স্বামী স্বরূপানন্দ , মিস ম্যাক্লাউড , ওলি বুল.স্বামী নিরঞ্জনানন্দ প্রভৃতি সহ আলমোড়া, নৈনিতাল , কাশ্মীর ও অমরনাথ যাত্রা ।

২ আগস্ট : অমরনাথ দর্শন ।

১৮ অক্টোবর : কলকাতায় ফেরা ।

১৮৯৯ , ২০ জুন : দ্বিতীয়বার পাশ্চাত্য যাত্রা । ১৯ জুন বেলুড় মঠের সন্ন্যাসী-ব্রহ্মচারীদের উদ্দেশ্যে ‘সন্ন্যাসের আদর্শ ’ সম্বন্ধে উদ্দীপনাময়ী বক্তৃতা । বললেন : সন্ন্যাসের অর্থ মৃত্যুকে ভালোবাসা । মৃত্যুকে ভালোবাসার অর্থ মৃত্যুকে নিশ্চিত জেনে গোটা জীবনকে হাসিমুখে পরার্থে নিয়োজিত করা । রামকৃষ্ণ মিশনের সন্ন্যাসীকে একই সঙ্গে গভীর আদর্শপরায়ণ ও বাস্তববুদ্ধিসম্পন্ন হতে হবে । সে একই সঙ্গে ধ্যানে ও কর্মে কুশল হবে ।

৩১ জুলাই : লন্ডনে ।

আগস্টের প্রথম দিকে : উইম্বলডনে ।

১৭ আগস্ট : আমেরিকার পথে ।

২৮ আগস্ট : নিউইয়র্কে । প্রায় এক বছর আমেরিকায় বাস । তারপর প্যারিস, ভিয়েনা, এথেন্স হয়ে কায়রো থেকে ভারত-যাত্রা ১৯০০-র ২৬ নভেম্বর ।

১৯০০, ৯ ডিসেম্বর : বেলুড় মঠে পৌঁছানো । ক্যাপ্টেন সেভিয়ারের মৃত্যু সংবাদ প্রাপ্তি ।

২৭ ডিসেম্বর : মিসেস সেভিয়ারকে সান্ত্বনা দিতে মায়াবতী যাত্রা ।

২৯ ডিসেম্বর : মায়াবতীর পথে কাঠগোদামে ।

১৯০১ , ৩ জানুয়ারী : মায়াবতী ।

৫ জানুয়ারী : স্বামী স্বরূপানন্দের কাছে মায়াবতী আশ্রমের ভাবিষ্যৎ পরিকল্পনা বর্ণনা । দু-সপ্তাহ মায়াবতীতে থেকে ১৮ জানুয়ারী মায়াবতী ত্যাগ ।

২৪, জানুয়ারী : বেলুড় মঠে ।

১৮ মার্চ : সন্ন্যাসিশিষ্য সহ পূর্ববঙ্গ ও আসাম যাত্রা । ঢাকা জগন্নাথ কলেজে বক্তৃতা । পগোজ স্কুলের লাগোয়া মাঠে বক্তৃতা । দেওভোগে নাগ মহাশয়ের গৃহে ।

৫ এপ্রিল : চন্দ্রনাথ মন্দিরের পথে ঢাকা ত্যাগ । কামাখ্যা দর্শন । গৌহাটিতে তিনটি বক্তৃতা । শারীরিক অবস্থার অবনতি । শিলং -এ স্যার হেনরি কটনের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও বক্তৃতা ।

১২ মে : বেলুড় মঠে উপস্থিতি , স্বাস্থ্যের ক্রমাবনতি ।

৭ আগস্ট : দার্জিলিং যাত্রা । শেষ সপ্তাহে কলকাতায় প্রত্যাবর্তন । স্বাস্থ্যের কারণে জাপান যাওয়ার আমন্ত্রণ ত্যাগ ।

১৮ অক্টোবর : মঠে দূর্গাপূজা । শ্রীশ্রীমায়ের উপস্থিতি । সপ্তমীর দিন স্বামীজীর জ্বর । অষ্টমীর দিন সুস্থ হয়ে মা-কে অঞ্জলিপ্রদান । নবমীর দিন রাত্রে ভক্তিমূলক সঙ্গীত পরিবেশন । এই সময়েই শরীরের দ্রুত অবনতি । মা ভুবনেশ্বরী দেবীর ইচ্ছা পূরণার্থে কালীঘাট গমন ।

২৩ ডিসেম্বর : কলকাতায় ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের অধিবেশন । এই সময় বাল গঙ্গাধর তিলক মঠে আসেন , স্বামীজী তাঁকে সাদরে গ্রহন করেন । মহাত্মা গান্ধীও এসেছিলেন – অনুপস্থিত থাকায় সাক্ষাৎ হয়নি ।

১৯০২ , ২৭ জানুয়ারী : ম্যাকলাউড ও ওকাকুরার সঙ্গে বুদ্ধগয়ায় গমন । সেখানে এক সপ্তাহ অবস্থানের পর ফেব্রুয়ারী মাসে শেষবারের মতো বারানসী গমন । সেখানে শরীরের ক্রমাবনতি ।

৮ মার্চ : বেলুড় মঠে প্রত্যাবর্তন ।

১১ মার্চ : শ্রীরামকৃষ্ণ জন্মোৎসব ।

১৬ মার্চ : শ্রীরামকৃষ্ণ জন্মতিথি উপলক্ষে সাধারণ উৎসব । অসুস্থতার জন্য স্বামীজী সারাদিন ঘর থেকে বের হাতে পারলেন না ।

১৯ জুন : ভুবনেশ্বরী দেবীকে দেখতে কলকাতা গমন ।

২৯ জুন : নিবেদিতার মঠে আগমন । সারাদিন নানা বিষয়ে আলোচনা ।

২ জুলাই : একাদশী তিথি । নিবেদিতার মঠে আগমন । তাঁকে স্বহস্তে আহার্য্য দান এবং স্বয়ং যীশুর মতো আহারান্তে হাত ধোয়ার জন্য জল দান ।

১৯০২ , ৪ জুলাই : সকালে গুরুভাইদের সঙ্গে চায়ের আসরে নানা গল্প ও পরদিন কালীপূজার নির্দেশ । আটটা থেকে এগারোটা পর্যন্ত ধ্যান । ধ্যানের পর শ্যামাসঙ্গীত : ’ মা কি আমার কালো রে … ।’ এরপর পায়চারি করতে করতে স্বগতোক্তি : ” যদি আরেকটা বিবেকানন্দ থাকত তবে বুঝতে পারত , বিবেকানন্দ কি করে গেল । কালে কিন্তু এমন শত শত বিবেকানন্দ জন্মাবে । “ সকলের সঙ্গে মধ্যাহ্ণভোজন । দুপুরে তিন ঘন্টা ব্রহ্মচারীদের পড়ানো । বিকেলে স্বামী প্রেমানন্দের সঙ্গে ভ্রমণ ও ’ বেদবিদ্যালয়ের ’ পরিকল্পনা । সন্ধ্যারতির পরে এক ঘন্টা ধ্যান । রাত ৯ টা ১০ মিনিটে মহাসমাধি ।

admin

Share
Published by
admin

Recent Posts

সিএএ নিয়ে প্রচারে মনোরঞ্জন, সাবধান করছেন এলাকার

২৪ এর লোকসভা ভোটে রাজ্যে অন্যতম ইস্যু হয়ে উঠেছে সিএএ। বিজেপির পক্ষ থেকে এই নিয়ে…

23 hours ago

সন্দেশখালির ঘটনা সাজানো, বিজেপির পরিকল্পিত চিত্রনাট্য, ভাইরাল ভিডিয়োই দাবি বিজেপি নেতার

সন্দেশখালির ঘটনা নিয়ে এবার নয়া মোড়। সন্দেশখালি আন্দোলন থেকে শুরু করে যা যা ঘটেছে সম্পূর্ণটাই…

23 hours ago

“আহা কী আনন্দ আকাশে বাতাসে”- কুনাল ঘোষের গলায় কেন এই গান?

বিদ্রোহী হয়ে উঠেছিলেন। বেশ কিছুদিন ধরে বেশ কিছু বিষয় নিয়ে দলবিরোধী কথা বলছিলেন। বিশেষ করে…

23 hours ago

“সনাতন বিরোধী তৃণমূল”- দৈনিক সংবাদপত্রে বিজেপির বিজ্ঞাপন , প্রচারে ‘ধর্ম’ ব্যবহার করায় কমিশনে তৃণমূল

বিজেপির বিজ্ঞাপনে 'ধর্ম' হাতিয়ার, নির্বাচন কমিশনের নজরে আনল তৃণমূল কংগ্রেস। যেখানে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশিকায় স্পষ্ট…

23 hours ago

বিগত বছরে বিদ্যুতের মাশুল বৃদ্ধি হয় নি, দাবি WBSEDCL এর

বিদ্যুতের মাশুল বৃদ্ধি হয়েছে বলে মিথ্যে রটনা শুরু হয়েছে। বিগত বছরে এমন কোন মাশুল বৃদ্ধি…

23 hours ago

হেলিকপ্টারে আগুনের ঘটনায় থমকে নেই দেব, শনিবার দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে চুটিয়ে প্রচার

হেলিকপ্টারে হঠাৎ আগুন। বড় বিপদের হাত থেকে রক্ষা পান অভিনেতা তথা তৃণমূল প্রার্থী দেব। তবে…

24 hours ago
https://www.banglaexpress.in/ Ocean code: