“মান অভিমান আমার মনের ভিতরেও আছে। সেটা দিদির ( মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ) সঙ্গে কথা বলে ঠিক করব। কিন্তু মান অভিমান দেখিয়ে পার্টি ছেড়ে চলে যেতে পারব না। ২০২১এ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে মুখ্যমন্ত্রী দেখে তারপরই আমি আমার মান অভিমানের কথা বলব।” বললেন হাওড়া সদর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। শনিবার তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেন, “পার্টি আমায় হাওড়ায় তিনবার সাংসদ হিসেবে হ্যাট্রিক করিয়েছে। এটা আমার কাছেও ভীষণ গর্বের।
রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, লক্ষ্মীরতন শুক্লা এবং বৈশালী ডালমিয়ার প্রতি আমার আবেদন থাকবে রাগ কষ্ট অভিমান ভুলে দলের হয়ে একসাথে লড়াই করুন।” প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “আমি বেসুরো নই। আমি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গেই আছি। আমার নেত্রী মমতা। আমার পার্টি তৃণমূল কংগ্রেস। তবে, দলের চেয়ারম্যান, সভাপতি বা কো-অর্ডিনেটররা যখন কোনও সিদ্ধান্ত নেন, সেগুলো যদি আমাকে এসএমএস করেও জানিয়ে দেন সেটা ভালো হয়। আমি তো সারাদিন হাওড়াতেই থাকি। আমি হাওড়ারই ভোটার। দলের কে সভাপতি হলেন সেটা যখন আমি জানতে পারিনা সেটা আমার কাছে খুব দুঃখজনক। আর কিছু নয়।”
২৪ এর লোকসভা ভোটে রাজ্যে অন্যতম ইস্যু হয়ে উঠেছে সিএএ। বিজেপির পক্ষ থেকে এই নিয়ে…
সন্দেশখালির ঘটনা নিয়ে এবার নয়া মোড়। সন্দেশখালি আন্দোলন থেকে শুরু করে যা যা ঘটেছে সম্পূর্ণটাই…
বিদ্রোহী হয়ে উঠেছিলেন। বেশ কিছুদিন ধরে বেশ কিছু বিষয় নিয়ে দলবিরোধী কথা বলছিলেন। বিশেষ করে…
বিজেপির বিজ্ঞাপনে 'ধর্ম' হাতিয়ার, নির্বাচন কমিশনের নজরে আনল তৃণমূল কংগ্রেস। যেখানে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশিকায় স্পষ্ট…
বিদ্যুতের মাশুল বৃদ্ধি হয়েছে বলে মিথ্যে রটনা শুরু হয়েছে। বিগত বছরে এমন কোন মাশুল বৃদ্ধি…
হেলিকপ্টারে হঠাৎ আগুন। বড় বিপদের হাত থেকে রক্ষা পান অভিনেতা তথা তৃণমূল প্রার্থী দেব। তবে…