ছত্রধর মাহাতো কে সঙ্গে নিয়ে নির্বাচনী প্রচারে বীরবাহা হাঁসদা


শনিবার,২০/০৩/২০২১
1190

শুক্রবার বিকেলে ঝাড়গ্রাম বিধানসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী সাঁওতালি সিনেমার নায়িকা অভিনেত্রী বিরবাহা হাঁসদার সমর্থনে লালগড় থানার কাঁটাপাহাড়ি এলাকায় মিছিল করে নির্বাচনী প্রচারের আয়োজন করে তৃণমূল কংগ্রেস। ওই মিছিলে তৃনমূল কংগ্রেসের রাজ্য সম্পাদক ছত্রধর মাহাতো, তৃণমূল কংগ্রেসের বিনপুর ১ ব্লকের সভাপতি শ্যামল মাহাতো ও তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী অভিনেত্রী বিরবাহা হাঁসদা সহ তৃণমূল কংগ্রেসের নেতৃত্বরা। কাঁটাপাহাড়ির মিছিল থেকে ছত্রধর মাহাতো ওই এলাকার সর্বস্তরের মানুষের কাছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মনোনীত প্রার্থী অভিনেত্রী বিরবাহা হাঁসদাকে জোড়া ফুলে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান। ছত্রধর মাহাতো ওই এলাকার বাসিন্দাদের বলেন,’যখন জঙ্গলমহল অশান্ত হয়েছিল উঠে ছিল তখন আমাদের পাশে ছুটে এসেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যে পরিবর্তনের পর উন্নয়নের মাধ্যমে জঙ্গলমহলের শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। লালগড়ে সেতু তৈরি হয়েছে, লালগড়ে কলেজ তৈরি হয়েছে, নার্সিং কলেজ তৈরি হয়েছে, রাস্তাঘাটের উন্নয়ন হয়েছে ,পানীয় জল বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে।

এছাড়া একাধিক উন্নয়নমূলক কাজ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী যা স্বাধীনতার পর রাজ্যের কোন সরকার লালগড়ের উন্নয়নে এত কাজ করেনি। তাই লালগড়ের শান্তি ও উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখার জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নের হাতকে শক্তিশালী করার জন্য তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থীকে জোড়া ফুলে ভোট দেওয়ার জন্য তিনি সকলের কাছে কাছে ভোট ভিক্ষা করেন।’ বিরবাহা হাঁসদা বলেন,’আপনারা দিদির পাশে থাকুন,দিদি আপনাদের পাশে থাকবে।তিনি আরো বলেন যে, যেভাবে আমার বাবা প্রাক্তন বিধায়ক প্রয়াত নরেন হাঁসদা আপনাদের পাশে থেকে মানুষের উন্নয়নে কাজ করেছেন, তেমনি আমার মা প্রাক্তন বিধায়ক চুনীবালা হাঁসদা আপনাদের সঙ্গে নিয়ে উন্নয়নের কাজ করেছেন। সেই ভাবেই আমি লালগড়ের উন্নয়নে এই এলাকার মানুষকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করব। আপনারা সাম্প্রদায়িক শক্তি বিজেপিকেও নেতাই গণহত্যার নায়ক সিপিএমকে একটিও ভোট দেবেন না। সিপিএমকে ভোট দেওয়া মানে বিজেপিকে ভোট দেওয়া। তাই জঙ্গলমহল জুড়ে শান্তি ও উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য আপনারা জোড়া ফুলে ভোট দিয়ে আমাকে আশীর্বাদ করবেন।

Loading...
https://www.banglaexpress.in/ Ocean code:

চাক‌রির খবর

ভ্রমণ

হেঁসেল

    জানা অজানা

    সাহিত্য / কবিতা

    সম্পাদকীয়


    ফেসবুক আপডেট