রাজ্যের কর্মতীর্থ গুলিতে ১৫ ই মের মধ্যে পুরোদমে চালু করার জন্য প্রত্যেক জেলাশাসকের কাছে নবান্ন থেকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। তাতে পরিষ্কার বলে দেয়া হয়েছে, এই প্রকল্পে যেসব দোকান ঘর নির্মিত হয়েছে, কোন বেকার যুবক যুবতী তা নিতে না চাইলে, সেগুলি যেন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর হাতে তুলে দেওয়া হয়, কর্মতীর্থগুলি পুরোদমে চালু হয়ে গেলে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে বলে সরকারের আশা। প্রস্তাবিত ১৫ টি নতুন কর্মতীর্থ তৈরির কাজ আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে। এছাড়া কর্মতীর্থে পড়ে থাকা স্টলগুলি কোনভাবে ব্যবহার করা যায় কিনা, তাও খতিয়ে দেখতে বলা হয়েছে।
রাজভবনের এক কর্মীর অভিযোগ হেয়ার স্ট্রিট থানায় রাজ্যপালের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ। রাজভবনে অস্থায়ী কর্মী হিসেবে…
সামাজিক বার্তা, পরিবেশ বার্তা। নিজের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার আগে নিজে রক্তদান করলেন ঘাটালের তৃণমূল প্রার্থী…
রাজনীতির সময়ে অনেক সময় আসে যখন সাধারণভাবে একজন রাজনৈতিক কর্মীর কাছে এক পদ দিয়ে দেওয়া…
তিনি ভারতীয় তামিল চলচ্চিত্রের মহাতারকা রজনীকান্ত। শুধু তামিল ভাষাতেই হিন্দি, তেলেগু, কন্নড় ও ইংরেজি ভাষার…
কলকাতার নির্মাতা অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী পরিচালিত ‘কড়ক সিং’ নামের হিন্দি ছবির মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক হয়েছে বাংলাদেশী…
বলিউড অভিনেত্রী শিল্পা শেঠির স্বামী রাজ কুন্দ্রা তার আর্থিক মুদ্রার এক ধারালো নিয়ে সম্পত্তি বাজেয়াপ্তি…