শুভেন্দু অধিকারীর “ডোন্ট টাচ মাই বডি” মন্তব্যের আঁচ এসে পড়ল রাজ্য বিধানসভায়। চলতি বাদল অধিবেশনের প্রথম আলোচনার দিনেই চরম হই হট্টগোলে উত্তাল হয়ে ওঠে বিধানসভা চত্বর। বিক্ষোভ পাল্টা-বিক্ষোভে উত্তাল হয় অধিবেশন কক্ষও। ঘটনার সূত্রপাত বিজেপির আনা মুলতুবি প্রস্তাব নিয়ে। দুর্নীতি ও বেনিয়ম ইস্যুতে অগ্নিমিত্রা পাল, মনোজ টিগ্গা মুলতবি প্রস্তাব আনেন। ‘রাজনৈতিক’ বিষয় বলে অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় বিজেপির আনা এই মুলতবি প্রস্তাব খারিজ করে দেন। প্রস্তাব খারিজ হতেই বিজেপি বিধায়করা বিধানসভার ভিতরে ছোট ছোট পোস্টার বের করে বিক্ষোভ শুরু করে দেন।
পাল্টা বিরোধীদের চেপে ধরে তৃণমূল। বিজেপির নবান্ন অভিযানে চরম বিশৃংখলার ছবি তুলে পাল্টা বিক্ষোভ দেখাতে থাকে তৃণমূলের মন্ত্রী বিধায়করা। পরে বিধানসভা ওয়াক আউট করে বাইরে বেরিয়ে এসে বিক্ষোভ দেখায় শুভেন্দু অধিকারী নেতৃত্বে বিরোধী বিধায়করা। পালটা গোটা বিধানসভা চত্বরে মিছিল সংগঠিত করে করে তৃণমূল বিধায়করাও।উত্তেজনার পারদ চড়ে বিধানসভার ভিতরে ও বাইরে।
এদিন বিজেপির ভূমিকার কড়া সমালোচনা করেন বিধানসভার উপমুখ্য সচেতক তাপস রায়।
এই বিক্ষোভ প্রসঙ্গে পরিষদীয় মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘এরকমটা আমরা আগে দেখিনি। বিজেপি দীর্ঘদিন ধরে হট্টগোল করছে।
তৃণমূল বিধায়কদের পোস্টারগুলিতে বিজেপির নবান্ন অভিযানের বিশৃঙ্খলার খন্ড চিত্র উঠে আসে। অধিবেশন কক্ষে বিজেপির ভূমিকার কড়া সমালোচনা করেন শাসক দলের মন্ত্রী বিধায়করা। আলোচনায় অংশ নিয়ে বিধানসভার গরিমা নষ্ট করছে বলে অভিযোগ তোলা হয়।
২৪ এর লোকসভা ভোটে রাজ্যে অন্যতম ইস্যু হয়ে উঠেছে সিএএ। বিজেপির পক্ষ থেকে এই নিয়ে…
সন্দেশখালির ঘটনা নিয়ে এবার নয়া মোড়। সন্দেশখালি আন্দোলন থেকে শুরু করে যা যা ঘটেছে সম্পূর্ণটাই…
বিদ্রোহী হয়ে উঠেছিলেন। বেশ কিছুদিন ধরে বেশ কিছু বিষয় নিয়ে দলবিরোধী কথা বলছিলেন। বিশেষ করে…
বিজেপির বিজ্ঞাপনে 'ধর্ম' হাতিয়ার, নির্বাচন কমিশনের নজরে আনল তৃণমূল কংগ্রেস। যেখানে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশিকায় স্পষ্ট…
বিদ্যুতের মাশুল বৃদ্ধি হয়েছে বলে মিথ্যে রটনা শুরু হয়েছে। বিগত বছরে এমন কোন মাশুল বৃদ্ধি…
হেলিকপ্টারে হঠাৎ আগুন। বড় বিপদের হাত থেকে রক্ষা পান অভিনেতা তথা তৃণমূল প্রার্থী দেব। তবে…