মোল্লা জসিমউদ্দিন, বর্ধমানঃ মাস কয়েক পূর্বে বর্ধমান শহর সংলগ্ন খড়ি নদীর উপর নরজা মোড়ে সেতুটি পাথর বোঝাই ডাম্পারের জন্য ভেঙ্গে পড়ে। হানাহানির ঘটনা না ঘটলেও যানবাহন যাতায়াতে চরম সংকট দেখা যায়। সেতুটি দৈঘ কম থাকায় এবং সেই সাথে খড়ি নদীর গতিপথ সংকীর্ণ থাকায় বিকল্প সেতু জেলা প্রশাসন দ্রুততার সাথে গড়ে দেয়। ঠিক এই রকম পরিস্থিতিতে বর্ধমান জেলার দ্বিতীয় বৃহত্তম কৃষক সেতুর পরিকাঠামো অত্যন্ত দুর্বল হওয়ায় বিপদজনক অবস্থায় দাড়িয়ে। দক্ষীণ বর্ধমান সহ বাঁকুড়া – হুগলী – পশ্চিম মেদিনীপুরের পাঁচশোর কাছাকাছি যাত্রীবাহি বাস যাতায়াত করে থাকে। এই সেতুটি ১৯৭৩ সালে ১২ এপ্রিল গ্যাংনন ভাস্কারলি নির্মাণ করেন। ৫০৭ মিটার দৈঘ্য এবং ১০৫ মিটার প্রস্ত সেতুটির। ১২ টি পিলার রয়েছে। অসংখ্য ছোটবড় গাড়ী চলাচল করলেও মূলত দামোদর নদের চর থেকে বালি বোঝাই লরি – ডাম্পারগুলি সন্ধে নামলেই পুলিশের একাংশের মদতে ভোর অবধী বেশি মাত্রায় চলে। অথচ জেলা পূত বিভাগ এই কৃষক সেতুর ভরন ক্ষমতা নির্ণয় করে ‘ ভারী যানবাহন চলাচল নিষেধ ‘ সাইন বোর্ড টাঙ্গিয়ে রেখেছে। সেতুর পিলারের নিচে ধারাবাহিক ভাবে চলছে বালি তোলার অবাধ কাজ। এর ফলে নদীর গতিপথ বদলাচ্ছে এবং বর্ষার সময় দামোদরের স্রোত পিলারগুলিকে ক্ষতিগ্রস্থ করছে বলে বিষেজ্ঞরা দাবি রাখছেন। সন্ধে থেকে ভোর পর্যন্ত টানা বালি বোঝাই গাড়ী গুলি পিলারগুলিকে বসিয়ে দিচ্ছে নদীর গর্ভে। সেতুর বিভিন্ন অংশে গর্ত রয়েছে। ছোট – খাটো দুঃঘটনা লেগেই রয়েছে। মোটর বাইক আরোহী প্রশান্ত সরকার জানান – অনেক দিন ধরে শুনছি সেতুর কাজ হবে। কবে হবে তা জানিনা। তবে প্রাণ হাতে আমরা যাতায়াত করি এই সেতু দিয়ে।
২৪ এর লোকসভা ভোটে রাজ্যে অন্যতম ইস্যু হয়ে উঠেছে সিএএ। বিজেপির পক্ষ থেকে এই নিয়ে…
সন্দেশখালির ঘটনা নিয়ে এবার নয়া মোড়। সন্দেশখালি আন্দোলন থেকে শুরু করে যা যা ঘটেছে সম্পূর্ণটাই…
বিদ্রোহী হয়ে উঠেছিলেন। বেশ কিছুদিন ধরে বেশ কিছু বিষয় নিয়ে দলবিরোধী কথা বলছিলেন। বিশেষ করে…
বিজেপির বিজ্ঞাপনে 'ধর্ম' হাতিয়ার, নির্বাচন কমিশনের নজরে আনল তৃণমূল কংগ্রেস। যেখানে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশিকায় স্পষ্ট…
বিদ্যুতের মাশুল বৃদ্ধি হয়েছে বলে মিথ্যে রটনা শুরু হয়েছে। বিগত বছরে এমন কোন মাশুল বৃদ্ধি…
হেলিকপ্টারে হঠাৎ আগুন। বড় বিপদের হাত থেকে রক্ষা পান অভিনেতা তথা তৃণমূল প্রার্থী দেব। তবে…