হাওড়া, জয়পুর: হচ্ছে শঙ্খধ্বনি, বাজছে উলুধ্বনিও ।উপস্থিত শয়ে শয়ে মানুষ। হিন্দুদের বিয়েবাড়ি কিংবা পুজো অনুষ্ঠানে এই রীতি এবছর এখন বিষ বাঁও জলে।কারন করোনা ভাইরাসের জেরে এখন গোটা দেশে চলছে লকডাউন।জীবন বাঁচানোর এই লকডাউন কোথায় যেন অজান্তে নিভৃতে কেড়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ তাপস দাস মালাকার ও অশোক দাস মালাকারের মুখের হাসি ! এই লকডাউন কেড়ে নিচ্ছে তাঁদের পরিবারের এক চিলতে খুশি ! কেড়ে নিচ্ছে শান্তিও ! হাওড়া জেলার জয়পুর থানার জয় চন্ডীতলা গ্রামের তাপস দাস মালাকার ও অশোক দাস মালাকারের বসবাস।এই দুই পরিবারের লোকজন বিভিন্ন ধরনের ঠাকুরের সরঞ্জাম তৈরি করে ফুল মালা, ফুল ঝড়া, চাঁদ মালা, হরেক রকম কদম ফুল, ঠাকুরের হাতের চাঁদ মালা, বিয়ের বর কনের টোপর/ মুকুট ।সম্পূর্ণ কারিগরিতে তৈরি তিন পুরুষ ধরে তৈরি করে আসছে এই শোলার সামগ্রী তাঁরা।
কিন্তু লকডাউনের ফলে অর্ধাহারে-অনাহারে দিন কাটাছে এই কুটির শিল্পীদের। তাপস দাস মালাকার জানান, বংশ পরস্পর আমরা এই কাজ করে আসছি ।আমরা ঠাকুরের বিভিন্ন ধরনের শোলার অলঙ্কার বাড়িতে তৈরি করে বিভিন্ন দোকানে দিয়ে আসি। লকডাউনের ফলে কোন অর্ডার আসছে না। এর আগে নোট বন্দি ও জিএসটি করে আমাদের ব্যবসা ঠিকমতো চলছিল না। এখন আবার এসে পরল করোনা ভাইরাস। কি করে সংসার চালাবো ভেবে উত্তর পাচ্ছিনা। এই শিল্পকে বাঁচানোর জন্য সরকারের কাছে সাহায্যের আর্জি জানাচ্ছেন তাপস মালাকার ও অশোক দাস মালাকাররা ।
শুধু হাওড়ার জয়পুরে নয়।হাওড়ার এরকম অচেনা গলিতে এখন ফুটে উঠছে চাপা দীর্ঘশ্বাস ! ফুটে উঠছে না বলা কথা, না বলা আতঙ্ক ! যেখানে হাজার হাজার তাপস -অশাকরা হারানো মাটি খুঁজে বেড়াচ্ছেন প্রতিনিয়ত !
২৪ এর লোকসভা ভোটে রাজ্যে অন্যতম ইস্যু হয়ে উঠেছে সিএএ। বিজেপির পক্ষ থেকে এই নিয়ে…
সন্দেশখালির ঘটনা নিয়ে এবার নয়া মোড়। সন্দেশখালি আন্দোলন থেকে শুরু করে যা যা ঘটেছে সম্পূর্ণটাই…
বিদ্রোহী হয়ে উঠেছিলেন। বেশ কিছুদিন ধরে বেশ কিছু বিষয় নিয়ে দলবিরোধী কথা বলছিলেন। বিশেষ করে…
বিজেপির বিজ্ঞাপনে 'ধর্ম' হাতিয়ার, নির্বাচন কমিশনের নজরে আনল তৃণমূল কংগ্রেস। যেখানে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশিকায় স্পষ্ট…
বিদ্যুতের মাশুল বৃদ্ধি হয়েছে বলে মিথ্যে রটনা শুরু হয়েছে। বিগত বছরে এমন কোন মাশুল বৃদ্ধি…
হেলিকপ্টারে হঠাৎ আগুন। বড় বিপদের হাত থেকে রক্ষা পান অভিনেতা তথা তৃণমূল প্রার্থী দেব। তবে…