ঝাড়গ্রাম:- লকডাউনে এমনিতেই রুজি বন্ধ। এখন মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা দিচ্ছে জঙ্গলের হাতিরা। খাবারের সন্ধানে তারা লোকালয়ে ঢুকে পড়ছে। মাঠভরা এখন পাকা ধান। বোরো চাষ এখনও শেষ হয়নি। বেশিরভাগ চাষী লকডাউনের জন্য মাঠের ফসল গোলায় তুলতে পারেননি। এই পরিস্থিতিতে হাতির দল চলে আসায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ঝাড়গ্রাম জেলার বিভিন্ন এলাকার চাষীরা।
বন দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ড রাজ্য থেকে ৬০ টি হাতির দল বেলপাহাড়ির সীমানা পেরিয়ে ঝাড়গ্রাম জেলায় ঢুকে পড়েছে। হাতির দলটি বেলপাহাড়ির কোদপাল এলাকায় হয়ে কয়েকটি দলে ভাগ হয়ে জেলার বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছে। ৩০টি হাতির দল কোদপাল বনক্ষেত্র এলাকায় রয়েছে। বাকি হাতিগুলির মধ্যে শিলদা বনাঞ্চলের তিলাবনি জঙ্গলে রয়েছে ১১ টি হাতি। বাকি ১৯টি হাতি সকালে লালগড়ের নেরা গ্রামের ধানক্ষেতে ঢুকে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করে। ওই দলে রয়েছে পাঁচটি শাবক-হাতি। বন দপ্তরের লোকজন ও হুলা পার্টির লোকজন সারাদিন চেষ্টা করেও হাতির দলটিকে নড়াতে পারেনি। হাতির দলটি প্রায় পঞ্চাশ বিঘে জমির ধান নষ্ট করে।
হাতির দল নিয়ে যথেষ্ট চাপে আছে ঝাড়গ্রাম বন বিভাগ। পড়িহাটি বনাঞ্চলের ফুলঝোড় জঙ্গলে রয়েছে আরও ২০ টি হাতি। এছাড়াও দলদলি জঙ্গলে ৫ টি, এবং লোধাশুলি বনাঞ্চলের চাকুয়া জঙ্গলে ৩ টি হাতি রয়েছে। আরও খান দশেক হাতি বিভিন্ন জঙ্গলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। ঝাড়গ্রাম বন বিভাগের বিভাগীয় আধিকারিক বাসবরাজ এস হলেইচ্চি বলেন, “হাতির দলগুলিকে জঙ্গলে পাঠানোর চেষ্টা হচ্ছে। চাষীদের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ খতিয়ে দেখে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।”
২৪ এর লোকসভা ভোটে রাজ্যে অন্যতম ইস্যু হয়ে উঠেছে সিএএ। বিজেপির পক্ষ থেকে এই নিয়ে…
সন্দেশখালির ঘটনা নিয়ে এবার নয়া মোড়। সন্দেশখালি আন্দোলন থেকে শুরু করে যা যা ঘটেছে সম্পূর্ণটাই…
বিদ্রোহী হয়ে উঠেছিলেন। বেশ কিছুদিন ধরে বেশ কিছু বিষয় নিয়ে দলবিরোধী কথা বলছিলেন। বিশেষ করে…
বিজেপির বিজ্ঞাপনে 'ধর্ম' হাতিয়ার, নির্বাচন কমিশনের নজরে আনল তৃণমূল কংগ্রেস। যেখানে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশিকায় স্পষ্ট…
বিদ্যুতের মাশুল বৃদ্ধি হয়েছে বলে মিথ্যে রটনা শুরু হয়েছে। বিগত বছরে এমন কোন মাশুল বৃদ্ধি…
হেলিকপ্টারে হঠাৎ আগুন। বড় বিপদের হাত থেকে রক্ষা পান অভিনেতা তথা তৃণমূল প্রার্থী দেব। তবে…