কলকাতা : এক সময় পৌর কর্মচারিরা পুজোর সূচনা করেছিলেন। ধীরে ধীরে তা সার্বজনীন রূপ নেয়। কলকাতা পৌর কর্মচারি দুর্গোৎসব সমিতির পুজো এখন তাই হাজরা পার্কের পুজো হিসাবেই পরিচিতি লাভ করেছে। ৭৮ তম বর্ষের ভাবনায় এবার শুধু শিশুরাই। একহাজার শিশুর হাতে আঁকা ছবি মন্ডপ সজ্জায় গুরুত্ব পেয়েছে। প্রতিমা নির্মানেও কচি হাতের ছোঁওয়া। পুজোর অন্যতম উদ্যোক্তা সায়নদেব চট্টোপাধ্যায় বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে শিশুরা গৃহবন্দি। তাদের কথা কেউ ভাবছে না, কেউ বলছে না। তাদের কথা ভেবেই এ বছর তাদের এই ভাবনা।
দর্শনার্থীরা এই করোনা পরিস্থিতিতে পুজো মণ্ডপে এসে যাতে কোন দুশ্চিন্তায় না পড়েন তার জন্য সব ধরনের বিধি মানা হচ্ছে।
রাজনীতির সময়ে অনেক সময় আসে যখন সাধারণভাবে একজন রাজনৈতিক কর্মীর কাছে এক পদ দিয়ে দেওয়া…
তিনি ভারতীয় তামিল চলচ্চিত্রের মহাতারকা রজনীকান্ত। শুধু তামিল ভাষাতেই হিন্দি, তেলেগু, কন্নড় ও ইংরেজি ভাষার…
কলকাতার নির্মাতা অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী পরিচালিত ‘কড়ক সিং’ নামের হিন্দি ছবির মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক হয়েছে বাংলাদেশী…
বলিউড অভিনেত্রী শিল্পা শেঠির স্বামী রাজ কুন্দ্রা তার আর্থিক মুদ্রার এক ধারালো নিয়ে সম্পত্তি বাজেয়াপ্তি…
বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শৃঙ্খলা সম্পর্কে আলোচনা করা যেতে পারে অল্প বা মাঝামাঝি হয়ে যাওয়া একটি বিষয়।…
দেশ জুড়ে নির্বাচনী প্রচারে ঝড় বইছে। সেই সঙ্গে সমানতালে চলছে একে অপরকে আক্রমণের পালা। পক্ষ…