বাম আমলের শেষদিকে ২০১০ সালে তৃণমূলের টিকিটে প্রথমবার ভোটে দাঁড়িয়েই কাউন্সিলর হয়েছিলেন। এরপর ২০১৫ সালেও নিজের ওয়ার্ড থেকে নির্বাচিত হন। প্রতিবারই অভিজিৎ মুখোপাধ্যায় তাঁর ওয়ার্ডে বিভিন্ন নির্বাচনে জয়ের ব্যবধান বাড়িয়েছে ঘাসফুল শিবির। ফলে অটোমেটিক চয়েজ অভিজিৎ মুখোপাধ্যায়কে এবারও বেহালা পশ্চিমের অন্তর্গত ১৩০ নম্বর ওয়ার্ড থেকে তৃণমূলকংগ্রেসের প্রার্থী করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এলাকাবাসীর কাছে কাজের মানুষ, কাছের মানুষ বলেই পরিচিতি অভিজিৎবাবু। হ্যাট্রিকের দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে তিনি। কিন্তু আত্মতুষ্টির কোনও জায়গা নেই। ৩৬৫ দিন ২৪ ঘণ্টা যেমন মানুষের পাশে থেকেছেন, প্রার্থী হিসেবে ফের নাম ঘোষণা হওয়ার পর থেকে একইভাবে দিনরাত এক করে প্রচার করেছেন অভিজিৎ মুখোপাধ্যায়। মাটিতে পা রেখে মানুষের মধ্যে মিশে যাওয়াই অভিজিৎবাবুর অন্যতম বৈশিষ্ট্য। বিদায়ী মেয়র পারিষদ (শিক্ষা) দায়িত্ব পাওয়ার পরও নিজের ওয়ার্ড আগলেই থেকেছেন তিনি।
২৪ এর লোকসভা ভোটে রাজ্যে অন্যতম ইস্যু হয়ে উঠেছে সিএএ। বিজেপির পক্ষ থেকে এই নিয়ে…
সন্দেশখালির ঘটনা নিয়ে এবার নয়া মোড়। সন্দেশখালি আন্দোলন থেকে শুরু করে যা যা ঘটেছে সম্পূর্ণটাই…
বিদ্রোহী হয়ে উঠেছিলেন। বেশ কিছুদিন ধরে বেশ কিছু বিষয় নিয়ে দলবিরোধী কথা বলছিলেন। বিশেষ করে…
বিজেপির বিজ্ঞাপনে 'ধর্ম' হাতিয়ার, নির্বাচন কমিশনের নজরে আনল তৃণমূল কংগ্রেস। যেখানে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশিকায় স্পষ্ট…
বিদ্যুতের মাশুল বৃদ্ধি হয়েছে বলে মিথ্যে রটনা শুরু হয়েছে। বিগত বছরে এমন কোন মাশুল বৃদ্ধি…
হেলিকপ্টারে হঠাৎ আগুন। বড় বিপদের হাত থেকে রক্ষা পান অভিনেতা তথা তৃণমূল প্রার্থী দেব। তবে…