ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট অনুসারে হূদরোগে আক্রান্ত হয়ে সংগীতশিল্পী মৃত্যু হয়েছে। ময়নাতদন্তের চিকিৎসকরা সেই রিপোর্টে “মায়োকার্ডিয়াল ইনফ্রাকশন” রোগের নাম উল্লেখ করেছেন। তারা আরো জানাচ্ছেন এই রোগের ফলে কৃষ্ণকুমার কুন্নাথের হৃদপিন্ডে রক্তের পাম্পিং বন্ধ হয়ে যায়। এর জেরে কেকে-র লাংস ও মস্তিষ্কের কিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েই তাঁর মৃত্যু হয়। সূত্রের খবর, দীর্ঘদিন ধরে কোন ব্যক্তির সুপ্ত হৃদরোগ থাকলে তাঁর মায়োকার্ডিয়াল ইনফ্রাকশন রোগটি হয়।
প্রয়াত সংগীতশিল্পীর স্ত্রী পুলিশকে জানিয়েছেন, কলকাতায় আসার আগে তাঁর হাত ও কাঁধে ব্যথা ছিল। এছাড়া গায়কের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা ছিল। তাই তিনি মাঝে মাঝেই এন্টাসিড খেতেন।
২৪ এর লোকসভা ভোটে রাজ্যে অন্যতম ইস্যু হয়ে উঠেছে সিএএ। বিজেপির পক্ষ থেকে এই নিয়ে…
সন্দেশখালির ঘটনা নিয়ে এবার নয়া মোড়। সন্দেশখালি আন্দোলন থেকে শুরু করে যা যা ঘটেছে সম্পূর্ণটাই…
বিদ্রোহী হয়ে উঠেছিলেন। বেশ কিছুদিন ধরে বেশ কিছু বিষয় নিয়ে দলবিরোধী কথা বলছিলেন। বিশেষ করে…
বিজেপির বিজ্ঞাপনে 'ধর্ম' হাতিয়ার, নির্বাচন কমিশনের নজরে আনল তৃণমূল কংগ্রেস। যেখানে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশিকায় স্পষ্ট…
বিদ্যুতের মাশুল বৃদ্ধি হয়েছে বলে মিথ্যে রটনা শুরু হয়েছে। বিগত বছরে এমন কোন মাশুল বৃদ্ধি…
হেলিকপ্টারে হঠাৎ আগুন। বড় বিপদের হাত থেকে রক্ষা পান অভিনেতা তথা তৃণমূল প্রার্থী দেব। তবে…