কলকাতা: ঝাড়গ্রামে শবর মৃত্যু অল্প সময়ে এই নজির নেই। সরকার হাত গুটিয়ে বসে রয়েছে। ২ টাকা কেজি চাল, ১০০ দিনের কাজ বন্ধ অনেক দিন। সরকারের কর্মসূচি গুলি হয় না। মুখ্যমন্ত্রী কার্নিভাল নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। মুখ্যমন্ত্রীর কানে খবর পৌছায় কিনা জানি না। সরকারী কর্মসূচি ওখানে সব চালু করতে হবে অবিলম্বে। ১৭ টি বাম দল সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাস্তায় নামার। বাম কৃষক সংগঠন গুলি ২৮ নভেম্বর সিঙ্গুর থেকে রাজভবন অভিযান এর ডাক দিয়েছে। সিঙ্গুরে শিল্প করতে দেননি উনি।
সুপ্রিম কোর্টের রায়ে ইচ্ছুক অনিচ্ছুক পার্থক্য করা যায় না।জমি গুলিও চাষ যোগ্য করা যায়নি আজও। চাষে লাভ কমছে। শিল্প চাই।
কৃষক সভার মিছিল সিপিএম সমর্থন জানাচ্ছে। কৃষি ঋণ মকুব করতে হবে, বিদ্যুতের মাসুল কমাতে হবে। রাফায়েল দূর্নীতিকেও ছাড়িয়ে যাচ্ছে ফসল বীমা দূর্নীতি। ১৫০ কোটির উপর দূর্নীতি হয়েছে এই কেন্দ্র সরকারের আমলে। ৬ ডিসেম্বর বামেরা সমস্ত দল মিলিত ভাবে কলকাতায় কেন্দ্রীয় কর্মসূচী করবে। বিজেপির রথ যাত্রার বিরুদ্ধে নামবে বামেরা। এটা ভোট যাত্রা। এর আগে রথ যাত্রায় আদবানী বিহারে গ্রেফতার হয়েছিলেন। আপনি কি হিম্মত দেখাতে পারবেন মুখ্যমন্ত্রী। শাসক দল বিজেপির রথ যাত্রার পর ওই একই পথে কর্মসূচি করলে অশান্তি মেরুকরণ রাজনীতি বাড়বে।
সিবিআই ঢুকতে দেবেন না বলেছেন। সুপ্রিম কোর্ট এর নির্দেশে সিবিআই তদন্ত হচ্ছে এই রাজ্যে। তাই আপনি যা বলছেন সেটা সুপ্রিম কোর্টের আদেশ অমান্য করছেন। আপনি ভয় পাচ্ছেন তাই বিরোধিতা করছেন। আপনার দলের অনেকে জড়িয়ে পরবেন তাই ভয় পাচ্ছেন। আপনি এখন ছবি আঁকা ছেড়ে দিলেন কেন? কেনার লোক নেই, জেলে তাঁরা! ক্রমশ জটিল হচ্ছে রাজ্যের পরিস্থিতি।
