রাজ্যের সমস্ত জেলায় শুরু হলো করোনা ভ্যাকসিনের বুস্টার ডোজ দেওয়ার কাজ


সোমবার,১০/০১/২০২২
969

আজ থেকে শুরু হয়েছে করোনা ভ্যাকসিনের বুস্টার ডোজ দেওয়ার কাজ। মালদা জেলাতে এই ডোজ নিচ্ছেন চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী, সহ প্রথম সারির করোনা যোদ্ধা ও ষাটোর্ধ্বরা। আজ দুপুর থেকেই মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে যথেষ্ট ভিড় চোখে পড়ে বুস্টার ডোজ নেওয়ার জন্য। হুগলী জেলায় আজ সকাল থেকে শুরু হয়েছে বুস্টার ডোজ দেওয়ার কাজ।জেলার ইমামবাড়া সদর হাসপাতাল, চারটি মহকুমা এবং আঠারোটি ব্লক হাসপাতালে। সকালে সিঙ্গুরের ট্রমা কেয়ার সেন্টারে দেখা যায় প্রথম সারির করোনা যোদ্ধা হিসাবে হেল্থ কেয়ার ওয়ার্কার এবং পুলিশ কর্মীদের এই বুস্টার ডোজ দেওয়া হচ্ছে। সারা রাজ্যের সাথে বাঁকুড়া জেলা জুড়েও সোমবার ষাটোর্দ্ধ ব্যক্তিরা সহ প্রথম সারিতে থাকা কোভিড যোদ্ধাদের টীকার বুস্টার ডোজ দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে। জেলার টীকাকরণ কেন্দ্রগুলিতে এই কাজ চলছে। প্রথম পর্যায়ে ‘কো-উইন’ অ্যাপের মাধ্যমে যাঁরা আবেদন করেছিলেন তাঁদেরই এদিন এই বুস্টার ডোজ দেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে। বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে বুস্টার ডোজ নিতে লম্বা লাইন। পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দীগ্রাম স্বাস্থ্য জেলার নন্দীগ্রাম-২ব্লকের BDO অফিস সংলগ্ন কমিউনিটি হলে আজ স্বাস্থ্য দপ্তর,পুলিশ কর্মীদের কোভিড বুস্টার ডোজ দেওয়ার কাজ চলছে।

সারা দেশের সঙ্গে জলপাইগুড়ির ফার্মেসি কলেজে বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হয়েছে। ভ‍্যাকসিন নেবার সংখ্যা আজ অনেকটাই কম ছিল। সারা রাজ্যের সঙ্গে পুরুলিয়া জেলাতেও শুরু হল কোভিডের টিকার বুস্টার ডোজ।এদিন পুরুলিয়া দেবেন মাহাতো মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালের সদর হাসপাতাল ক্যাম্পাসে টিকা দেওয়া হয়।এছাড়াও প্রধান ক্যাম্পাসেও বুস্টার ডোজ প্রদানের ব্যবস্থা করা হয়। চিকিৎসক ও চিকিৎসা কর্মীরা ছাড়াও কোমর্বিডিটি থাকা বয়স্ক ব্যাক্তিদেরও দেওয়া হচ্ছে টিকা। নদীয়ার কল্যাণীর পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে স্বাস্থ্যকর্মী, প্রথম সারির করোনা যোদ্ধা এবং কোমর্বিডিটি যুক্ত ষাটোর্ধ ব্যক্তিদের করোনা টীকার বুস্টার ডোজ দেওয়ার কাজ আজ থেকে শুরু হয়েছে। আজ প্রথম দিনে বুস্টার ডোজ নেওয়ার জন্য সকাল থেকেই ব্যাপক ভিড় হয়। কো উইন অ্যাপের মাধ্যমে যারা আগে থেকে স্লট বুক করেছিলেন এমন একশ জনকে আজ বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়। এর মধ্যে পঞ্চাশ জনকে কোভিসিল্ড এবং পঞ্চাশ জনকে কোভ্যাকসিন-এর ডোজ দেওয়া হয়।

Loading...
https://www.banglaexpress.in/ Ocean code:

চাক‌রির খবর

ভ্রমণ

হেঁসেল

    জানা অজানা

    সাহিত্য / কবিতা

    সম্পাদকীয়


    ফেসবুক আপডেট