আজ সকাল বেলা ১১ টার সময় এনফর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট এর পাঁচটি দল শহরের একাধিক জায়গায় হানা দেয়, রাজডাঙ্গা মেইন রোড থেকে শুরু করে, এইট বালিগঞ্জ প্লেস, সব জায়গাতেই সন্দেহভাজন হিসেবে চোখে আসে এনফর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট দের, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে বেলঘড়িয়ার রথ তলার টাউন হাইট সে, যেখানে অর্পিতার দুটি ফ্ল্যাট আছে, একটি ব্লক ২, অন্যটি ব্লক ৫এ , ব্লগ দুয়ে সেরাম কিছু নথি না পেলেও, ব্লগ ৫ প্রথম থেকেই সন্দেহভাজন হয়ে ওঠে, কারণ ব্লগ পাচের অষ্টম তলায় যে ফ্ল্যাটটি ছিল অর্পিতার সেটি তালা দেওয়া ছিল, দুপুর তিনটে নাগাদ আধিকারিকরা সেই তালা ভাঙ্গেন, তারপর খুলে দেখেন একাধিক আলমারি পড়ে, এর পরেই হয় প্রধান যুদ্ধ, তারপরে ইডির আরো দুটি দল আসে, ঈদের উচ্চপদস্থ আধিকারিক রা পর্যন্ত আসেন, সন্ধ্যে বেলা ছটা নাগাদ প্রথম জানা যায় এই ফ্ল্যাটে টাকার হদিস পাওয়া গেছে, কিন্তু কত টাকা সেটা প্রমানিত করা সম্ভব হয়ে ওঠেনি, তারপরই এফবিআইকে তলব করা হয় এবং তাদের আধিকারিক কে ডেকে পাঠানো হয় মেশিন সমেত, সাড়ে সাতটা নাগাদ এস বি আই হেট কুয়াটার সমৃদ্ধি ভবন কলকাতার বাবুঘাট এজেন্ট অফিস আছে সেখান থেকে তিনজন এফবিআইয়ের আধিকারিক আসেন এবং চারটি মেশিন নিয়ে আসেন, যে চারটি মেশিনের মধ্যে তিনটি মেশিন ছিল জাম্বো কাউন্টিং মেশিন, অর্থাৎ এটি আধিকারিকরা বিশাল অঙ্কের টাকা প্রথমেই বুঝে গিয়েছিলেন, শেষ পাওয়া খবরে অব্দি ৫২ কোটি টাকা আপাতত পাওয়া গিয়েছে এবং গণনা চলছে তার সঙ্গে পাওয়া গেছে সোনার বার এবং তিন কেজি সোনার গহনা, স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের দুজন সহকর্মী ২৪ ঘন্টা এই ফ্ল্যাটে পাহারা দিতেন
WB SSC Scam: শেষ পাওয়া খবর অব্দি ৫২ কোটি টাকা পাওয়া গিয়েছে এবং গণনা চলছে
বৃহস্পতিবার,২৮/০৭/২০২২
960
Loading...
https://www.banglaexpress.in/ Ocean code: