সরকারের ১২ বছর পূর্তি – জনগণকে শুভেচ্ছা মুখ্যমন্ত্রীর


শুক্রবার,০৫/০৫/২০২৩
877

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন মা মাটি মানুষের সরকারের ১২ বছর পূর্ণ হয়েছে । এই ১২ বছরে রাজ্যের মানুষের জন্য একাধিক সামাজিক প্রকল্প গ্রহণ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাংলার ঘরে ঘরে পৌঁছেছে রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধা। কঠিন পরিশ্রম করে এই সুবিধা পৌঁছে দিতে হয়েছে। মুর্শিদাবাদের সামসেরগঞ্জের সভা থেকে এমনই বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কেন্দ্র সরকার বঞ্চনা করে চলেছে। একাধিক প্রকল্পের টাকা আটকে রেখেছে। তারপরও সামাজিক উন্নয়নের কাজ চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। মানুষের জন্য রাত দিন এক করে কাজ করছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ১২ বছর পূর্তি উপলক্ষে রাজ্যবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মমতা। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী বলেন, মানুষের জন্য তিনি নিজেকে নিয়োজিত করেছেন। তার লক্ষ্য একটাই সাধারণ মানুষের দুঃখ দুর্দশা দূর করা। কেন্দ্রীয় সরকার কোনরকম সাহায্য করছে না। বাংলার প্রাপ্য টাকা আটকে রেখে দিয়েছে। তারপরে কোন কাজ থমকে যাইনি। কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকার বাংলাকে ভাতে মারা চেষ্টা করছে।

লড়াইটা মোটেও সহজ ছিল না।সেই লড়াই শেষে মিলেছিল সাফল্য। ১২ বছর আগে পেয়েছিলেন ক্ষমতা। ঋণের বোঝায় জর্জরিত ছিল সরকার।গুরুদায়িত্ব কাঁধে নিয়ে উপলব্ধি করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।বুঝেছিলেন, চলার পথে নেই কুসুমের পাপড়ি। বরং, অনেকটা কণ্টকাকীর্ণ সেই পথ। চ্যালেঞ্জ নিতে অভ্যস্ত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে বন্ধুর পথে যাত্রা শুরু। ক্ষমতায় আসার পর লক্ষ্য হয় উন্নয়ন। রাজ্যবাসীর উন্নয়নে সঁপে দিয়েছিলেন। তাঁর মস্তিষ্কপ্রসূত প্রকল্পের সুবিধা মিলছে। গোটা রাজ্যবাসী পাচ্ছে প্রকল্পের সেই সুবিধা। সরকারের মেয়াদ হয়ে গেল একযুগ।রাজ্যবাসীকে ধন্যবাদ জানালেন মুখ্যমন্ত্রী। পাশে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতাও জানালেন। সীমিত সাধ্য নিয়ে রাজ্যবাসীর উন্নয়ন। বহু প্রকল্প চালু করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।রাজ্যের সবাইকে দিচ্ছেন নানা পরিষেবা। কেউ বাদ পরেননি পরিষেবা পাওয়া থেকে। আট থেকে আশি, ধনী থেকে গরিব
সবাই পাচ্ছেন প্রকল্পের নানা সুবিধা। কোনও না কোনও সুবিধা মিলছে। আর সেই পরিষেবা মিলছে ‘দুয়ারে’। তাঁর সরকারের বয়স হয়ে গেল একযুগ। আজ মুর্শিদাবাদের শামসেরগঞ্জের সভা থেকে কী বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী।

Loading...
https://www.banglaexpress.in/ Ocean code:

চাক‌রির খবর

ভ্রমণ

হেঁসেল

    জানা অজানা

    সাহিত্য / কবিতা

    সম্পাদকীয়


    ফেসবুক আপডেট