ঘূর্ণিঝড় জওয়াদের প্রভাব সবচেয়ে বেশী পড়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপ মহকুমাতে। নিম্নচাপ ও অমাবস্যার কোটালের জোড়া ফলায় জলোচ্ছ্বাসের জেরে বাধ ভেঙে বা উপচে জল ঢুকল লোকালয়ে। ডুবল পণ্যবাহী নৌকা। রাতে দুর্যোগ বাড়লে আরও বিপর্যয়ের আশঙ্কা করছেন এলাকার মানুষ। নাগাড়ে বৃষ্টি ও সমুদ্রে দমকা বাতাস বইছে। বন্ধ ফেরি সার্ভিস। নামখানার মৌসুনির বালিয়াড়া, নারায়ণগঞ্জ ও লক্ষ্মীপুর, সাগরের মহিষমারি ও গোসাবার কুমিরমারিতে বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জল ঢোকায় ধান,পুকুরের মাছ সবজি নষ্টের আশঙ্কা করা হচ্ছে। রবিবার সকালে জোয়ারের সময় সাগরের কচুবেড়িয়া ঘাটে নোঙর করা একটি পণ্যবাহী নৌকা মুড়িগঙ্গা নদীতে ডুবে যায়। তবে নৌকায় কোন মানুষ ছিলেন না। এদিন বিকেল পর্যন্ত জেলার ২৫ হাজার মানুষকে ৯০টি ত্রাণ শিবিরে তুলে আনা হয়েছে। দেওয়া হয়েছে রান্না করা খাবার। দুর্গত এলাকায় চাল, তার্পোলিন, জলের পাউচ বিলি করা হচ্ছে। সোমবারও মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। পর্যটনকেন্দ্রগুলিও বন্ধ থাকবে।
ঘূর্ণিঝড় জওয়াদের প্রভাব সবচেয়ে বেশী পড়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপ মহকুমাতে
সোমবার,০৬/১২/২০২১
671
Loading...
https://www.banglaexpress.in/ Ocean code: